আল্লাহ তা’আলা বলেন:
أفحكم الجاهلية يبغون ومن أحسن من الله حكما لقوم يوقنون
তারা কি জাহিলিয়্যাতের শাসন-ব্যবস্থা কামনা করে? দৃঢ় বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য আইন প্রণেতা হিসেবে আল্লাহর চাইতে উত্তম কে আছে? (সূরা মায়েদা: ৫০)
আল্লাহ তা’আলা বলেন:
أفحكم الجاهلية يبغون ومن أحسن من الله حكما لقوم يوقنون
তারা কি জাহিলিয়্যাতের শাসন-ব্যবস্থা কামনা করে? দৃঢ় বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য আইন প্রণেতা হিসেবে আল্লাহর চাইতে উত্তম কে আছে? (সূরা মায়েদা: ৫০)
শায়খ আল আল্লামা সুলাইমান বিন নাসির আল উলওয়ান (ফাক্কাল্লাহু আসরাহ)
নিশ্চয়ই তাওহীদ আল উলুহিয়্যাহ্ই হচ্ছে সেই উদ্দেশ্য, যাকে সামনে রেখে নবী-রাসূলগণকে দুনিয়াতে পাঠানো হয়েছে, আসমানী কিতাব নাযিল করা হয়েছে এবং জিহাদের জন্য তরবারী উন্মুক্ত হয়েছে।
এবং যার জন্য মানুষ দুটি দলে বিভক্ত হয়ে গেছে, একদল হয়েছে সন্তুষ্ট, অপরদল হয়েছে অসন্তুষ্ট।
মূলঃ ইমাম মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব (রাহিমাহুল্লাহ)
[যারা মনে করে যে, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ মুখে বলাই তাওহীদের জন্য যথেষ্ট, বাস্তবে তার বিপরীত কিছু করলেও ক্ষতি নেই, তাদের উক্তি ও যুক্তির খন্ডন]
মুশরিকদের মনে আর একটা সংশয় বদ্ধমূল হয়ে আছে। তাহল এই যে, তারা বলে থাকে, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ কালেমা পাঠ করা সত্ত্বেও হযরত উসামা (রাঃ) যাকে হত্যা করেছিলেন, নবী (ﷺ) সেই হত্যাকান্ডটাকে সমর্থন করেননি।
এইরূপ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর এই হাদীসটিও তারা পেশ করে থাকে যেখানে তিনি বলেছেনঃ “আমি লোকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে আদিষ্ট হয়েছি যে পর্যন্ত না তারা বলে (মুখে উচ্চারণ করে) ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’।” Continue reading
শায়খ সুলাইমান আল উলওয়ান
প্রশ্নঃ শায়খ, আল্লাহ আপনাকে উত্তম পুরস্কার দান করুন। আজকাল তাকফীর আল মুয়া’ইয়ান [কোন ব্যক্তিকে কাফের ঘোষনা করা] অনেক বেড়ে গেছে। এমনকি কিছু ত্বলিবে ইলম (দীনি শিক্ষার ছাত্র)ও এই কাজে লিপ্ত হচ্ছেন। এছাড়াও কিছু মানুষ সর্বদাই তাকফীরের ব্যাপারে আলোচনায় মগ্ন থাকে। অথচ এদের অনেকেই দ্বীনচর্চার ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে আছে। এ ব্যাপারে আপনার মতামত কি?
উত্তরটি দিয়েছেন শায়খ সুলাইমান আল-উলওয়ান (আল্লাহ শায়খকে দ্রুত সৌদি তাগুতদের কারাগার থেকে মুক্তি দান করুন) Continue reading
শায়খ আবু মুহাম্মাদ আল মাকদিসি
كُلُّ نَفْسٍ ذَائِقَةُ الْمَوْتِ وَإِنَّمَا تُوَفَّوْنَ أُجُورَكُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ فَمَن زُحْزِحَ عَنِ النَّارِ وَأُدْخِلَ الْجَنَّةَ فَقَدْ فَازَ وَمَا الْحَيَاةُ الدُّنْيَا إِلَّا مَتَاعُ الْغُرُورِ ﴿آلعمران: ١٨٥﴾
“সমস্ত জীবই মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে এবং নিশ্চয় উত্থান দিবসে তোমাদেরকে তোমাদের প্রতিদান পূর্ণরূপে দেয়া হবে; অতএব যে কেউই অগ্নি হতে বিমুক্ত হয়েছে এবং জান্নাতে প্রবিষ্ট হয়েছে, ফলতঃ নিশ্চয় সে সফলকাম; আর পার্থিব জীবন প্রতারণার সম্পদ ছাড়া আর কিছুই নয়।”[1]
আলী বিন খুদাইর বিন ফাহাদ আল-খুদাইর। তিনি ১৩৭৪ হিজরীতে রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেন। কাসীমে অবস্থিত জামিয়াতুল ইমাম থেকে ১৪০৩ হিজরীতে উসূলুদ – দ্বীনে ডিগ্রী নিয়ে বের হন। Continue reading
শায়খ ফারিস আহমাদ জামান আল-শুহাইল আয-যাহরানি। কুনিয়া আবু জান্দাল আল আযদি। জন্ম ১৩৯৭ হিজরি (১৯৭৭ ইং)। জন্মস্থান যাহরানের ভূমির আল-জাওফা গ্রামে।
শায়খ ফারিস আয-যাহরানির পড়াশুনার প্রথম পাঠ সম্পন্ন হয় গ্রামের স্কুলে। হাই স্কুলে পড়ার সময় শায়খ কুরআন হিফয করেন এবং হিফযের উপর ইজাযাহ লাভ করেন। হাইস্কুল শেষ হবার সাথে সাথেই শায়খ ফারিস ভর্তি হন মদিনার উলুম আল-কুরআন কলেজে। কিন্তু এক সেমিস্টার শেষ করেই তিনি ভর্তি হন ইমাম মুহাম্মাদ বিন সাউদ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে। Continue reading
শায়খের সকল লেখা/অডিও বয়ান পেতে ভিজিট করুন
শায়খ আহমেদ মুসা জিবরীলের জন্ম যুক্তরাষ্ট্রে। তার পিতা শায়খ মুসা জিবরীল রাহিমাহুল্লাহ ছিলেন মদীনার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। সেই সুবাদে আহমেদ মুসা জিবরীল শৈশবের বেশ কিছু সময় কাটান মদীনায় । সেখানেই ১১ বছর বয়সে তিনি হিফয সম্পন্ন করেন। হাইস্কুল পাশ করার আগেই তিনি বুখারী ও মুসলিম শরীফ মুখস্ত করেন। কৈশোরের বাকী সময়টুকু তিনি যুক্তরাষ্ট্রেই কাটান এবং সেখানেই ১৯৮৯ সালে হাইস্কুল থেকে পাশ করেন।
পরবর্তিতে তিনি বুখারী ও মুসলিম শরিফের সনদ সমূহ মুখস্ত করেন আর এরপরে হাদিসের ৬টি কিতাব (কুতুব সিত্তাহ) মুখস্ত করেন। এরপর তিনিও তার বাবার পদাঙ্ক অনুসরন করে মদীনার ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শরীয়াহর উপর ডিগ্রী নেন। Continue reading
মুফতি আব্দুল ওয়াহহাব (দা বা)
দারুল ইসলাম ও দারুল হরবের মাসআলা ইসলামী শরীয়তের একটি বুনিয়াদি মাসআলা যার উপর আরো অসংখ্য মাসআলার ভিত্তি। ‘ফিকহ’ তথা ইসলামী আইন শাস্ত্রের সকল কিতাবেই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এর আলোচনা রয়েছে এবং এর উপর ভিত্তি করে অসংখ্য অগণিত মাসআলা বর্ণিত হয়েছে।
“বদরি সাহাবি হাতিব ইবনে বালতা’আ রাদিঃ মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফিরদের সাহায্য করেছেন (নাউজুবিল্লাহ) অথচ রাসুল সাঃ উনাকে কাফির বলেন নি তাই
আমেরিকা-ইজরায়েল ও অন্যান্য কাফিরদেরকে মুসলিমদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক উপায়ে সাহায্য করা সত্ত্বেও সৌদি ও অন্যান্য সমগোত্রীয় (মুরতাদ) শাসকগোষ্ঠী কুফরে লিপ্ত নয়।”
সুবহান’আল্লাহ! নিজেদের মিথ্যা ইলাহ’র কুফরকে গোপন করার জন্য এসকল জ্ঞানপাপী নব্য মুরজিয়ারা সাহাবিদের গায়ে কুফরের কালিমা লেপনের ক্ষেত্রেও সংকোচবোধ করে না। Continue reading